Posts

Showing posts from July, 2024

কবর বা মাজার জিয়ারত কে যারা মানে না তারা হল কুখ্যাত মোনাফেক।

💖কবর বা মাজার জিয়ারত কে যারা মানে না তারা হল কুখ্যাত মোনাফেক 💖 ১.📖📖 সহীহ মুসলিম,২৩০৫ হাঃ সুনানে আবি দাউদ ৩২৩৫ হাঃ সুনানে নাসাঈ ২০৩২ হাঃ ইমাম বায়হাক্বী, শুয়াইবুল ঈমান, ৮৮৪৮ হাঃ ইমাম তাবারানি, মুজামুল কাবির,১১৫২ হাঃ ছহীহ ইবনে হিব্বান, ৫৩৯১ হাঃ মুছান্নাফে আব্দুর রাজ্জাক ৬৭০৮ হাঃ  عن ابن بريدة، عن أبيه قال:قال رسول الله صلى الله عليه وسلم نهيتكم عن زيارة القبور فزوروها، فان زيارتها تذكر  হজরত ইবনে বুরাইদা রাঃ তাঁর পিতার সূত্রে বণর্না করেন,তিনি বলেন, রাসুলে পাক সাঃ বলেছেন, ইতিপূর্বে আমি তোমাদের কে করব যিয়ারত নিষেধ করেছিলাম, এখন থেকে কবর যিয়ারত কর।কেননা যিয়ারতের মাধ্যমে পরকালের কথা স্বরণ হয়। ২.📖📖 ছহীহ মুসলিম ২৩০১হাঃ মুসনাদে আহমদ, ২৫৮৫৫ হাঃ  সুনানে নাসাঈ শরিফ ২০৩৭ হাঃ সহীহ ইবনে হিব্বান, ৭১১০ হাঃ ইমাম নাসাঈ, সুনানে কুবরা ৮৮৬১ হাঃ  قالت عاءشة : الا أحدثكم عني وعن رسول الله صلي الله عليه وسلم قلنا : بلى قال قالت: لما كانت ليلتى التي النبي صلى الله عليه وسلم فيها عندي،انقلب فوضع رداءه، وخلع نعليه.….. حتى جاء البقيع فقام فأطال القيام ،ثم رفع يديه ثلاث مرات ثم انحرف فانحرفت...

রাসুল সাঃ গায়েব জানে কিনা

 🌹রাসুল সাঃ গায়েব জানে কিনা🌹  🔶গায়েব শব্দের অর্থ হচ্ছে, অদৃশ্য,  অনপুস্হিতি,অন্তর্ধান।  🔶পারিভাষিক অর্থ প্রসগে, ইমাম জালালুদ্দিন সুয়ূতি(রঃ) ইমাম ফখরুদ্দিন রাজী (রঃ) বলেন,  وهو قول جمهور المفسرين أن الغيب هوالذي يكون غاأبا عن الحا سة অধিকাংশ মুফাসসিরীনে কেরাম এর বক্তব্য হল,নিশ্চয় গায়েব হচ্ছে এমন বিষয় যা পন্ব ইন্দ্রিয় সমূহ হতে অদৃশ্য।  🔶মানুষের ইন্দ্রিয় হচ্ছে ৫টি। যথা,১.নাক২.কান,৩.চোখ,৪.জিহ্বা, ৫.তক্ব। যেমন, চোখে দেখা যায় না। কানে শুনা যায় না। নাক দিয়ে খারান নেওয়া যায় না । জিহ্বা দিয়ে স্বাদ গ্রহণ করা যায় না,ও হাত দিয়ে দরা যায় না, তাকে গায়েব বলে।  🔶🔶 গায়েব দুই প্রকার।  ১.গায়েবে জাতি। ২.গায়েবে আতায়ী। যেমন, ইমাম ফখরুদ্দিন রাজী (রঃ)বলেন  هذا الغيب ينقسم إلى ما عليه دليل ،وإلى ما ليس عليه دليل গায়েবের এক প্রকারের যুক্তি প্রমাণ রয়েছে, আরেক প্রকারের কোন যুক্তি প্রমান নেই।(তাফসিরে কবীর ২য় খন্ড ৩১ ১.📖সুরা,নামল ৬৫,নং আয়াত।  قُل لَّا يَعْلَمُ مَن فِي السَّمَاوَاتِ وَالْأَرْضِ الْغَيْبَ إِلَّا اللَّهُ বলুন, আল্লাহ ব্যতীত নভোমন্ডল ও ভূমন্ডলে ...

আশুরার রোজার গুরুত্ব, ফজিলত

 ❤️আশুরার রোজার গুরুত্ব, ফজিলত❤️ 📖বনী ইসরাইল থেকে মুসা আঃ এর জাতিকে এই দিনে মুক্তি দেওয়া হয়েছে। عَنْ ابْنِ عَبَّاسٍ قَالَ قَدِمَ النَّبِيُّ صلى الله عليه وسلم الْمَدِينَةَ فَرَأَى الْيَهُودَ تَصُومُ يَوْمَ عَاشُورَاءَ فَقَالَ مَا هَذَا قَالُوا هَذَا يَوْمٌ صَالِحٌ هَذَا يَوْمٌ نَجَّى اللهُ بَنِي إِسْرَائِيلَ مِنْ عَدُوِّهِمْ فَصَامَهُ مُوسَى قَالَ فَأَنَا أَحَقُّ بِمُوسَى مِنْكُمْ فَصَامَهُ وَأَمَرَ بِصِيَامِهِ ইব্‌নু আব্বাস (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ: তিনি বলেন, আল্লাহর রাসূল (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) মাদীনায় আগমন করে দেখতে পেলেন যে, ইয়াহুদীগণ ‘আশুরার দিনে সওম পালন করে। তিনি জিজ্ঞেস করলেনঃ কি ব্যাপার? (তোমরা এ দিনে সওম পালন কর কেন?) তারা বলল, এ অতি উত্তম দিন, এ দিনে আল্লাহ তা’আলা বনী ইসরাঈলকে তাদের শত্রুর কবল হতে নাজাত দান করেন, ফলে এ দিনে মূসা (আ) সওম পালন করেন। আল্লাহর রাসূল (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বললেনঃ আমি তোমাদের অপেক্ষা মূসার অধিক নিকটবর্তী, এরপর তিনি এ দিনে সওম পালন করেন এবং সওম পালনের নির্দেশ দেন।                (...